নিজস্ব প্রতিবেদক ::: জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান ও বিরোধীদলীয় উপনেতা জিএম কাদের দলীয় গঠনতন্ত্রের ক্ষমতাবলে বরিশাল জেলার ১৫১ সদস্যের আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন করেছেন।
পার্টির মহাসচিব জিয়া উদ্দিন আহমেদ বাবলুর সুপারিশে বরিশাল বিভাগীয় অতিরিক্ত মহাসচিব সংসদ সদস্য রানা মোহাম্মদ সোহেলের আবেদন পরিপ্রেক্ষিতে এ আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন দেওয়া হয়।
বুধবার (২৩ জুন) এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
পাটির চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা অধ্যাপক মহসিন উল ইসলাম হাবুলকে আহ্বায়ক ও জাতীয় পার্টির যুগ্ম মহাসচিব প্রকৌশলী ইকবাল হোসেন তাপসকে সদস্য সচিব করে জাতীয় পার্টি বরিশাল জেলা শাখার ১৫১ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন করেছেন পাটির চেয়ারম্যান।
কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন, জাতীয় পার্টির কো-চেয়ারম্যান ও সাবেক মহাসচিব এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার, প্রেসিডিয়াম সদস্য ও অতিরিক্ত মহাসচিব গোলাম কিবরিয়া টিপু, প্রেসিডিয়াম সদস্য বর্তমান এমপি নাসরিন জাহান রতনা আমিন।
অন্যান্য সদস্যরা হলেন- জাহাঙ্গীর হোসেন মানিক, ফখরুল আহসান শাহজাদা মুন্সি, নাসির উদ্দিন সাথী, এস এম রহমান পারভেজ, বীর মুক্তিযোদ্ধা ইসহাক ভূঁইয়া, রফিকুল ইসলাম গফুর, মীর জসিম উদ্দিন, অ্যাডভোকেট আব্দুল জলিল, রুস্তম আলী খান, ফরহাদ হাবিল, আকতার রহমান সপ্রু, ফোরকান তালুকদার, আলতাফ হোসেন ভাট্টি, বশির আহমেদ ঝুনু, মঞ্জুরুল আলম খোকন, আব্দুর রাজ্জাক তালুকদার, কামরুজ্জামান চৌধুরী কামাল, নজরুল ইসলাম, সেরনিয়াবাত সিকান্দার আলী, আ. মান্নান, মোসলেম উদ্দিন ফরাজী, জাহাঙ্গীর ফকির, জয়নাল মিয়া, ডা. আ. করিম খান, অধ্যক্ষ নুরুল ইসলাম, মুকিদুর রহমান কিসলু, রিপন মোল্লা, অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম, মাস্টার আবদুল আলিম, গোলাম রব্বানী সুরুজ, রাসেল মোল্লা, ইরান চৌধুরী, রফিকুল ইসলাম সবুজ, সোহরাব হোসেন, নাজমুল হোসেন ফয়সাল, নজরুল ইসলাম হেমায়েত, জহিরুল ইসলাম শাহিন, অ্যাডভোকেট বশির আহমেদ সবুজ, সাইফুদ্দিন আহমেদ মাসুদ, অ্যাভোকেট জুবায়ের, খাজা সফিউল্লাহ দিপু, আমিনুল ইসলাম মাস্টার, আবদুল বারেক মিয়া,ইমদাদ মাস্টার, রফিকুল ইসলাম, হাবিবুর রহমান, মো. আব্দুল হান্নান,আল আমিন চিশতী, মোতাহার বিশ্বাস, হারুন অর রশিদ, মাছুম মিয়া, সাইফুল মিয়া, সিরাজুল ইসলাম, আবুল কালাম, নাসির উদ্দিন মিয়া, মজিবর রহমান, কামাল সিকদার, আবুল হোসেন, আলমগীর হোসেন, মোশাররফ মিয়া, মাসুদ মিয়া, জাকির হোসেন, মোহাম্মদ আলী সুমন, বাবু ননী গোপাল, অধ্যাপক মাহাবুবুল আলম দুলাল, আবদুল হান্নান বাদশাহ, আরাফাত রহমান তাহির,মতি মিয়া, ফিরোজ আহমেদ, শাহ আলম মিয়া,নিরব হোসেন, মুনসুর তালুকদার, ময়না বেগম,সেলিনা বেগম, ঝুমুর বেগম,মাছুমা আক্তার,রতন মীর, আশরাফ মিয়া, সোহাগ খান, মেহেদী হাসান লাবু, আব্দুস সালাম বেপারী, নুরু খলিফা, মতিউর রহমান মন্টু, সিরাজুল হক, হারুন অর রশিদ রানা, এনান গাজী, আলতাফ মোল্লা, সারোয়ার আলম, দেলোয়ার হোসেন রনি, মিজানুর রহমান মিজান, মো. জাকির হোসেন, মো. আবু হানিফ, অধ্যক্ষ হারিস মিজান, অধ্যাপক শহিদুল, সৈয়দ জাহিদ আলম, দেলোয়ার মেম্বার, আবুল বাশার বাদশাহ, মজিবর রহমান, রফিকুল ইসলাম, মিজানুর রহমান চোকদার, মহসিন মাস্টার, আলাউদ্দিন রাজ, গাজী আবদুর রহমান, আলমগীর হোসেন, ফাতেমাতুজ জোহরা লাকি, সবুজ খান, রেশমী জাহান, বাবুল আকন, মানিক হাওলাদার, অধ্যাপক বিপ্লব মিত্রর, অধ্যাপক শহিদুল ইসলাম, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুর রব, নাসির খন্দকার, মোতাহার মাস্টার, অ্যাডভোকেট মজিবর, আবদুল জলিল, অ্যাডভোকেট আলাউদ্দিন, গাজী শাহাবুদ্দিন, লিটন দপ্তরি, জলিল মাতব্বর, আনিসুর রহমান, সুনীল রায়, ডা. পিন্টু, আবু মুসা মিয়া, আক্কাস মিয়া, মো. রোমান,মির্জা আব্দুল্লাহ হারুন, আবদুল মজিদ হাওলাদার, মোকছেদ আলী মীর, অধ্যক্ষ কবির খান, হারুন অর রশিদ খাঁ, মোজাম্মেল হোসেন, দেলোয়ার হোসেন, ফয়সাল আহমেদ অপু, বায়জিদ সিকদার, আবির হোসেন খান, জিয়া উল হাসান খান, নুরুন্নাহার বেগম, মনোয়ারা বেগম,রুমা বেগম, শাহানাজ বেগম, জাপানী সিরাজ, মাইনুদ্দিন, রাসেল আকন, কামরুল ইসলাম সুমন ও মো. ফরিদ।
